আগামীর সম্ভাবনাময় কর্মী বান্ধব তেজস্বী বিএনপি নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
মালিকুজ্জামান কাকা
স্পষ্টভাষী। হাস্যময় মুখ। ভুক্তভুগি মানুষের বন্ধু। দল গুছিয়েছেন দারুন কারিসমায়। নামাজি বলিষ্ঠ মুসলিম। অনেক মামলা ও কারাবরণ তাকে গড়েছে আরো নিখুঁত নেতা। বিএনপির আগামীর প্রতিভাময় নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। জননেতা তরিকুল ইসলামের ছেলে। অধ্যাপিকা নার্গিস ইসলাম তার মা। রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য তবু পিতৃ মাতৃ পরিচয়ে নয়, নিজ গুণে অনন্য, কর্মী বান্ধব, দুর্দিনের কান্ডারী এক তারকা বিএনপি নেতা অনিন্দ্ব ইসলাম অমিত। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তার প্রশংসনীয় উদ্যোগ রাজনৈতিক সম্প্রীতির দারুন উদাহরণ। ৫ সেপ্টেম্বর পট পরিবর্তনের পর ব্যাপকহারে সহিংস ঘটনা এড়াতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নানা ধরনের নির্দেশ দিচ্ছেন।
মদ নারী ক্লেইম নেই। জুয়া ঘৃনা করেন। নামাজ রোজায় কঠোর ইবাদত ওর। সমাজ ও মানব বিশ্লেষক একাধারে। রাজনীতি প্রেমী। কর্মীর পাশে দাঁড়ানোর স্বভাবজাত গুণ তাকে আরো উজ্জ্বল গড়েছে। দলের দুর্দিনে শক্ত হাতে হাল ধরেছেন। পিতা তরিকুল ইসলামের অভাব পূরণ করছেন বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকায়। ৫ আগষ্টের পর সারা দেশে বিচ্ছিন্ন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ লুটপাট চলার মুহূর্তে যশোর তথা খুলনা বিভাগে ওইসব ঘটনা নতুন করে না ঘটে তার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছেন বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তিনি বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভিডিও বার্তায় সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি অনেক ব্যথা,অনেক বেদনা আপনাদের মাঝে। আপনারা অনেকেই স্বজন হারিয়েছেন।
অনেকের হাহাকার পিতা-মাতার জন্য। তারপরও এই সময় প্রতিশোধের নয়। আজ সংযমের, ধৈর্য ধরার সময়। দেশ জাতি আপনার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে। এ কারণে আপনাদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান, আওয়ামী লীগসহ অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীর বাসা, বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যেন কোনোভাবেই আক্রান্ত না হয়। আর সেটি আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। একইসাথে সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাইবোনদের উপাসনালয়সহ অন্য ধর্মের ভাইবোনদের বাসা, বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ধর্মীয় উপাসনালয় যাতে কোনোভাবেই আক্রান্ত না হয় সেটিও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। কারণ পরিবর্তনের এই সময়ে কিছু অসাধু চক্র দুষ্কৃতিকারী এই সমস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে আঘাত করে, হামলা করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইবে।
দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে অতীতে আমরা জনগণের পাশে ছিলাম, আজও জনগণের পাশে আছি। ভবিষ্যতেও যেহেতু জনগণের পাশে থাকবো সেই কারণে আমি মনে করি মূল দায়িত্ব বিএনপির সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের। আগামী প্রজন্মের প্রতি তার কথা, অনেক কষ্ট তোমাদের, অনেক বেদনা তোমাদের। তোমরাতো অর্থবহ বাংলাদেশ চাও। তোমরাতো একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করতে চেয়েছো। তোমরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চাও। তোমরাতো আইনের শাসন পুরোপুরি প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছো। তাই আজ তোমাদের ঐতিহাসিক দায়িত্বে। আমি আশা করি তোমরা কোনোভাবেই আইনকে হাতে তুলে নেবে না। সম্প্রতি যশোর তথা খুলনা বিভাগে কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনাকাঙ্খিত। আমি জানি এটি বিএনপির নেতা-কর্মীরা করেনি। ছাত্র-জনতা করেনি। দুষ্কৃতিকারী তা করেছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আপনারা বিগত দিনে কে কী করেছেন সেটি বিবেচ্য নয়। জনগণের নিরাপত্তা ও জানমাল রক্ষায় আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করবেন জনগণের সেন্টিমেন্ট বুঝে। আমি আশা করি, যশোর তথা খুলনা বিভাগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিএনপিরনপির নেতা-কর্মীরা যার যার জায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করবে এবং আন্তরিকতায় কাজ করবে।’ তার বক্তব্য যশোরে মাইকে প্রচার করা হয়। অনিন্দ্য ইসলাম অমিত যশোরের বিভিন্ন ইউনিয়ন, উপজেলায় আতঙ্কিত মানুষের সাথে কথা বলেছেন। তিনি কথা বলেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে। কোনোরকম সহিংস ঘটনা ঘটবে না বলে আশ্বস্ত করেন।
কর্মীরা বলেন, অমিত ভাই আমাদের মামলা, দুর্দিন দেখভাল করেছেন। তার মাঝে রয়েছে এক ত্যাগী নেতার আদর্শ। তিনি সার্বজনীন কর্মী বান্ধব বিএনপি নেতা। যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা ও আকর্ষনীয় ইমেজ গড়ে দিয়েছে। কর্মীরা আবেদন জানান, এখন দলে অনুপ্রবেশ হচ্ছে। এটি কাম্য নয়। এদিকে তিনি বিশেষ নজর সেবেন মর্মে সকলে তার রাজনৈতিক তৎপরতার প্রতি আগ্রহী। রাজনীতির মাঠে এখন অনিন্দ্য ইসলাম অমিত কৌশলী দাপট আর নীতিযুক্ত প্রভাবের সমন্বয় করে বিএনপির নতুন সম্ভাবনার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। আর আগামীর সম্ভাবনাময় কর্মী বান্ধব তেজস্বী বিএনপি নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত
মালিকুজ্জামান কাকা
স্পষ্টভাষী। হাস্যময় মুখ। ভুক্তভুগি মানুষের বন্ধু। দল গুছিয়েছেন দারুন কারিসমায়। নামাজি বলিষ্ঠ মুসলিম। অনেক মামলা ও কারাবরণ তাকে গড়েছে আরো নিখুঁত নেতা। বিএনপির আগামীর প্রতিভাময় নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। জননেতা তরিকুল ইসলামের ছেলে। অধ্যাপিকা নার্গিস ইসলাম তার মা। রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য তবু পিতৃ মাতৃ পরিচয়ে নয়, নিজ গুণে অনন্য, কর্মী বান্ধব, দুর্দিনের কান্ডারী এক তারকা বিএনপি নেতা অনিন্দ্ব ইসলাম অমিত। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তার প্রশংসনীয় উদ্যোগ রাজনৈতিক সম্প্রীতির দারুন উদাহরণ। ৫ সেপ্টেম্বর পট পরিবর্তনের পর ব্যাপকহারে সহিংস ঘটনা এড়াতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নানা ধরনের নির্দেশ দিচ্ছেন।
মদ নারী ক্লেইম নেই। জুয়া ঘৃনা করেন। নামাজ রোজায় কঠোর ইবাদত ওর। সমাজ ও মানব বিশ্লেষক একাধারে। রাজনীতি প্রেমী। কর্মীর পাশে দাঁড়ানোর স্বভাবজাত গুণ তাকে আরো উজ্জ্বল গড়েছে। দলের দুর্দিনে শক্ত হাতে হাল ধরেছেন। পিতা তরিকুল ইসলামের অভাব পূরণ করছেন বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকায়। ৫ আগষ্টের পর সারা দেশে বিচ্ছিন্ন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ লুটপাট চলার মুহূর্তে যশোর তথা খুলনা বিভাগে ওইসব ঘটনা নতুন করে না ঘটে তার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছেন বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। তিনি বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভিডিও বার্তায় সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি অনেক ব্যথা,অনেক বেদনা আপনাদের মাঝে। আপনারা অনেকেই স্বজন হারিয়েছেন। অনেকের হাহাকার পিতা-মাতার জন্য। তারপরও এই সময় প্রতিশোধের নয়। আজ সংযমের, ধৈর্য ধরার সময়। দেশ জাতি আপনার আমার মুখের দিকে তাকিয়ে।
এ কারণে আপনাদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান, আওয়ামী লীগসহ অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীর বাসা, বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যেন কোনোভাবেই আক্রান্ত না হয়। আর সেটি আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। একইসাথে সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাইবোনদের উপাসনালয়সহ অন্য ধর্মের ভাইবোনদের বাসা, বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ধর্মীয় উপাসনালয় যাতে কোনোভাবেই আক্রান্ত না হয় সেটিও আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। কারণ পরিবর্তনের এই সময়ে কিছু অসাধু চক্র দুষ্কৃতিকারী এই সমস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে আঘাত করে, হামলা করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইবে। দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে অতীতে আমরা জনগণের পাশে ছিলাম, আজও জনগণের পাশে আছি। ভবিষ্যতেও যেহেতু জনগণের পাশে থাকবো সেই কারণে আমি মনে করি মূল দায়িত্ব বিএনপির সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের।
আগামী প্রজন্মের প্রতি তার কথা, অনেক কষ্ট তোমাদের, অনেক বেদনা তোমাদের। তোমরাতো অর্থবহ বাংলাদেশ চাও। তোমরাতো একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করতে চেয়েছো। তোমরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চাও। তোমরাতো আইনের শাসন পুরোপুরি প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছো।
তাই আজ তোমাদের ঐতিহাসিক দায়িত্বে। আমি আশা করি তোমরা কোনোভাবেই আইনকে হাতে তুলে নেবে না। সম্প্রতি যশোর তথা খুলনা বিভাগে কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা অনাকাঙ্খিত। আমি জানি এটি বিএনপির নেতা-কর্মীরা করেনি। ছাত্র-জনতা করেনি। দুষ্কৃতিকারী তা করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আপনারা বিগত দিনে কে কী করেছেন সেটি বিবেচ্য নয়। জনগণের নিরাপত্তা ও জানমাল রক্ষায় আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করবেন জনগণের সেন্টিমেন্ট বুঝে। আমি আশা করি, যশোর তথা খুলনা বিভাগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা যার যার জায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করবে এবং আন্তরিকতায় কাজ করবে।’
তার বক্তব্য যশোরে মাইকে প্রচার করা হয়। অনিন্দ্য ইসলাম অমিত যশোরের বিভিন্ন ইউনিয়ন, উপজেলায় আতঙ্কিত মানুষের সাথে কথা বলেছেন। তিনি কথা বলেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে। কোনোরকম সহিংস ঘটনা ঘটবে না বলে আশ্বস্ত করেন। কর্মীরা বলেন, অমিত ভাই আমাদের মামলা, দুর্দিন দেখভাল করেছেন। তার মাঝে রয়েছে এক ত্যাগী নেতার আদর্শ। তিনি সার্বজনীন কর্মী বান্ধব বিএনপি নেতা। যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা ও আকর্ষনীয় ইমেজ গড়ে দিয়েছে। কর্মীরা আবেদন জানান, এখন দলে অনুপ্রবেশ হচ্ছে। এটি কাম্য নয়। এদিকে তিনি বিশেষ নজর সেবেন মর্মে সকলে তার রাজনৈতিক তৎপরতার প্রতি আগ্রহী।
রাজনীতির মাঠে এখন অনিন্দ্য ইসলাম অমিত কৌশলী দাপট আর নীতিযুক্ত প্রভাবের সমন্বয় করে বিএনপির নতুন সম্ভাবনার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছেন। আর নিজে হয়েছেন কর্মীর আস্থাভাজন এক মননশীল নেতা। খুলনা বিভাগ তো বটেই বাংলাদেশ জুড়ে দিন দিন নিজের রাজনৈতিক করিশমা ফুঁটাচ্ছেন। হয়ে উঠছেন মেধাবী রাজনীতিবিদ অনন্য বিএনপি নেতা। শহীদ জিয়ার তেজী সৈনিক, মানবিক গুনে ভরা জনতার নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।