ইনসাফ রেস্টুরেন্টের জঘন্য খাবারের অভিজ্ঞতা দিলেন কাইসার হামিদ
কামরুল ইসলাম চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম জেলার অন্তরগত লোহাগাড়া সদরে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে নামে বেনামে বহু রেস্টুরেন্ট। এই সব রেস্টুরেন্টে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি হচ্ছে। অথচ হোটেল গুলোর মালিকরা অত্যন্ত প্রভাবশালী তাই কেউ মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। যেমন তেমনভাবে মিল করছে যেমন তেমনভাবে খাবার পরিবেশন করছেন।আমি ও দুই একবার সকালের নাস্তা আনতে গিয়ে তাদের হাতে হয়রানি হয়েছি। নিজের বেলায় বলে প্রতিবেদন করিনি কিন্তু দুই বার তাদের কে অভিযোগ দেওয়ার পরও তারা কোন ধরনের ব্যবস্থা করেনি। পরিশেষে আজ কাইসার হামিদ নামের এক ভাই এই ইনসাফ নামের বেইনসাফ রেস্টুরেন্টের বিষয়ে গণমাধ্যমে তুলে ধরেছেন। তিনি তার ফেইসবুকে লিখেছেন তিনি বলেন তিনি নাকি বৃষ্টিতে আটকে যাওয়ার কারনে দুই বন্ধু মিলে দুপুরের খাবারটা ইনসাফ রেস্টুরেন্টে খাইতে গিয়েছিলেন। তিনি অর্ডার দিলেন মুরগীর বিরানি মুরগির মাংস ভেঙ্গে দেখলেন খুব ঠান্ডা মনে হলো যেন ফ্রিজ থেকে বের করে গরম দিয়ে এনেছে। মাংসগুলো ছিল অনেক শক্ত। তিনি অভিযোগ দেওয়ার পরে মুরগির মাংস বদলায় আনলো ঠিক কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় তাও পূর্বের অবস্থা। খাবার ওই অবস্থায় রেখে কাউন্টারে গিয়ে টাকা পরিশোধ করে চলে গেলেন যেন হোটেল কতৃপক্ষ না ভাবে টাকা না দেওয়ার জন্য খাবার রেখে দিয়ে আসছি। আমরা একজন কাইসার হামিদ থেকে শুনলাম এই কথা কিন্তু প্রতিদিন কত কাইসার হামিদ নিরবে কান্দে তাদের কান্না প্রশাসনের কানে যাচ্ছে না তাই লোহাগাড়া উপজেলা প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ এই বিষয় গুলো দেখার জন্য রয়েছে উপজেলা প্রশাসন