কৃষকের মুখে আনন্দের হাসি আল্লাহর রহমতের বৃষ্টি
এম,এ,মান্নান, নিয়ামতপুর (নওগাঁ)
ধানের এলাকা বললেই মনে পড়ে যায় নওগাঁ জেলার কথা। যেখানে অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল বিশেষ করে কৃষির অন্যান্য আবাদের চেয়ে ধানের উপর বেশী গুরুত্ব দেয়। এখন নওগাঁর মাঠের দিকে তাকালে মনে হয় যেন মাঠের মধ্যে সোনা বিছানো আছে। কৃষকের মনে এখন আনন্দ। নওগাঁর নিয়ামতপুরে বর্তমানে ধান পরিপূর্ণতা লাভ করতে যাচ্ছে আর এ সময় আকাশের বৃষ্টির খুব প্রয়োজন ছিল প্রচুর রৌদ্রতে মাটি ফেটে গিয়েছিল যে আবহাওয়া ধানের জন্য খুব ক্ষতিকর। এ সময় কৃষকের মাথায় হাত। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার অশেষ মহিমা তার রহমতের বৃষ্টি দিয়ে কৃষকের মুখে আনন্দের হাসি ফুটিয়েছেন।এবার ধানের আবাদ ও খুবই ভালে হয়েছে।
কৃষক জনাব,মোঃ ওবাইদুল হক বলেন,এবার কৃষকরা ভালো ফলন প্রত্যাশি যদি আবহাওয়া অনুকূলে থাকে।কৃষক জনাব মোঃ ওবাইদুল হক আরো বলেন বছরে দুটি আমাদের ধানের আবাদ যা আমাদের এক বছরের সাংসারিক ব্যয় বাবদ বাজেট করতে হয়। যদি আমাদের ধানের কোন ক্ষতি হয় তাহলে সাংসারিক ব্যয় করতে অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়।কমষক কে তো আর ব্যংক ঋন দিতে চায় না তাই এ কৃষক পেট বাচানোর জন্য অনেক সুদ দিয়ে কোন এনজিও এর অনুকুলে টাকা নিতে হয়।কৃষকদের মনে আনন্দ এই কারনে যে এই ধান কৃষকের অনেক স্বপ্ন।
এ কৃষকরা বাংলাদেশের একমাত্র নিবেদিত প্রান যারা রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে সোনালি ধান উপহার দিয়ে যাচ্ছে।এ সোনার দেশের সোনার বাংলাদেশে। কিন্তু আমাদের কেউ দাম দিতে চায়না।আজ অনান্য চাকুরীজিবিরা তাদের জোট করলে সরকার বাহাদুর তা মেনে নেয়।পক্ষান্তরে আমার দুঃখ ভরা ক্লান্ত মন নিয়ে বলতে হচ্ছে,আমদের কৃষকের কোন জোট নেয় তারা চায় বাংলার প্রতিটি মানুষ যেন দুমুঠো ডাল ভাত খেয়ে বাঁচাতে পারে যেহেতু ডাল ভাতে আমরা বাঙ্গালী। আমার একটাই চাওয়া সরকার বাহাদুর আমাদের এ কৃষক কে যেন সু-নজর দেয় তাহলে বাংলাদেশ হবে সত্যিকারের সোনার বাংলাদেশ। আমাদের এ সোনা মাখা বাংলাদেশের একটাই স্লোগান হওয়া উচিৎ —-
”কৃষক বাঁচলে,বাঁচবে দেশ
তবে হবে সোনার বাংলাদেশ।”
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।