জঙ্গি আব্দুল খালেকের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বর্ণনা দিয়েছেন আব্দুর রহিম
কামরুল ইসলাম চট্টগ্রাম
উত্তর কলাউজানের আব্দুর রহিম পিতা শহিদুল ইসলাম বলেন আমরা লোহাগাড়া বাসি অতিব দুঃখের সাথে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানাচ্ছি যে জঙ্গি আব্দুল খালেক পিতা মৃত মোহাম্মদ ইসমাইল মাতা চম্পা বেগম সাং উত্তর কলাউজ্জান,ইদ্রিস চেয়ারম্যান পাড়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম। জঙ্গি আব্দুল খালেক দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সাথে জড়িত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি মানব পাচার সহ নানারকম অসমাজিক কাজ করে আসছে।তার ফেইজবুক আইডিতে সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের অনেক তথ্য দেখা যায়। লোহাগাড়া তথা দেশের যে কোন জায়গায় তার মাধ্যমে বড় ধরনের ধ্বংসাত্ম কর্মকাণ্ড ঘটতে পারে। সে জঙ্গি সংগঠনের অর্থ সরবরাহকারী ব্যক্তি। তার নামে /অন্য নামে তার লোহাগাড়া সোনালী ব্যাংক শাখা সহ বিভিন্ন ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আছে। আমিরাবাদ সহ বিভিন্ন জায়গায় ভূসম্পত্তি রয়েছে। সম্প্রতি ভিপি নূরের অন্যতম অর্থ যোগানদাতা জঙ্গি আব্দুল খালেক। সে বিদেশে হঠাৎ করে চলে যাই আবার কিছুদিন যেতে না যেতে দেশে ফিরে আসে। দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী মানবতার মা শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য দিন রাত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। সে দেশ ও স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবিরের সক্রিয় নেতা। সাংগঠনিক বাভে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অতীব জরুরি।কারণ তার অর্থবল ও বাহুবল দুইটার কারণে সামনে আমাদের অগ্রযাত্রার পথে বাধার কারণ হতে পারে। সে মোটরসাইকেল নিয়ে বিভিন্ন পোশাকে বিভিন্ন জায়গায় ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়াই। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের দোষ ত্রুটি দেশে ও বিদেশে প্রচার করে। বিদেশি জঙ্গিসংগঠন থেকে টাকা এনে জামাত ও বিএনপি ভিপি নুর সহ সরকার বিরুদ্ধি সংগঠন কে যোগান নিশ্চিত করে বলে জানান এলাকাবাসী।এই বিষয়ে আবদুল খালেকের সাথে তার মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি অস্বীকার করে বলেন আমি এই ধরনের কোন কর্মকান্ডের সাথে জড়িত নয় আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে কিন্তু বিভিন্ন তথ্য ভিত্তিতে আব্দুল খালেক যে জঙ্গি সংগঠনের সাথে জড়িত রয়েছে তা প্রমাণ পাওয়া যায় যেমন তার ফেইজবুক আইডি এবং বিফি নূরের সাথে বিভিন্ন ছবি সময়ে সময়ে দেখা যায়। এবং তার সাথে কথা বললে সেই সাংবাদিককে বিভিন্ন সাংবাদিকদের পরিচয় দিয়ে দমকি হুমকি প্রদর্শন করেন তাই তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ তদন্ত করতে এলাকাবাসী দাবি জানিয়েছেন।