যশোর রেলগেটে আওয়ামীলীগের সেই দুলাভাইয়ের টিমের সদস্যরা এখন রাতারাতি শালার বিএনপির লোক বনে গেছে। এতদিন এরা ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ সভাপতি হাসান ইমাম বাবলুর সাথে ছিল। এরা যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী মরা তরিকুল সাইদুল বাহীনির ব্যানারে নানা অপরাধ করেছে। এখন সেই সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যাবসায়ীরা কথিত বিএনপি নেতা খাইরুল বাসার শাহীনের ডিশ অফিসে সেল্টার নিয়েছে। সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যাবসায়ীদের মহড়ায় রেলগেটে জন জীবন ভীত সন্ত্রস্থ।
দুই দুলাভাই লাল ও বাবলু ছিলেন আওয়ামীলীগ সন্ত্রাসী গ্ৰুপ মরা তরিকুল সাইদুল এর পরিচালক। চলতি বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালা বদলের পর স্যাlলক খাইরুল বাসার সাহিন ওই সন্ত্রাসী গ্রূপের মদদ দিচ্ছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, দুলাভাই ও শালা নানা অপরাধে সম্প্রীক্ত।
ত্রাণের টিন আত্মসাত করায় আইন শৃঙক্ষলা বাহিনীর সদস্যরা বিএনপি নেতা খাইরুল বাসার শাহীন কে আটক করে। আর হাসান ইমাম বাবলু করোনাকালীন ত্রাণ আত্মসাত করায় বিক্ষুদ্ধ মানুষ বিক্ষোভ করে।
প্রসঙ্গত বলা প্রয়োজন সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালক আওয়ামীলীগ নেতা ইমাম হাসান লাল, সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান মরা আগেই মৃত্যুবরণ করেছে। সেকেন্ড ইন কমান্ড তরিকুল কারাগারে। থার্ড ইন কমান্ড সাইদুল বিদেশে।
আর বাহিনীর অন্য সদস্যরা ছিলেন বাবলুর ছত্রছায়ায়। এদের ভয়ে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে পারতোনা। চিন্নিত সেই সব সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ -তাদের এখন দেখা যাচ্ছে, খাইরুল বাসার সাহিন ও তার ছেলের সাথে।
এলাকার মানুষ অভিযোগ করেছেন, ৫ আগস্ট সকালে যারা আওয়ামীলীগার ছিল, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা বাবলুর সাথে ছিল।
বিকালে তারা বিএনপি বনে বসে আছে। এখন এদের খাইরুল বাসার শাহীন, শাহীনের ছেলে শাওনের সাথে দেখা যাচ্ছে। এদের মধ্যে রয়েছে চিন্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, ছিনতাইকারী ও বহু মামলার আসামি মাদক কারবারি।মানুষ বলছেন, রেলগেটে দুলাভাই শালার আওয়ামীলীগ বিএনপি খেলা চলছে। আর এলাকার মানুষ তাদের কাণ্ডে হেসে খুন। শালা দুলাভাইয়ের আওয়ামীলীগ -বিএনপি খেলা নিয়ে মুখরোচক এলাকা। আর চলছে সমালোচনার ঝড়।