

হেলাল উদ্দিন, হালুয়াঘাট
হালুয়াঘাট উপজেলাধীন স্বদেশী ইউনিয়নের জৈনক লাল মিয়ার পুত্র আনোয়ার হোসেন আট বছর পূর্বে ইসলামী সরাও অনুযায়ী ফুলপুর উপজেলা নির্বাসি জয়নাব মাইনুদ্দিনের মেয়ে সামিয়া আক্তারের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ঘর সংসার চলাকালী, সামিয়া আক্তার দুই সন্তানের জননী হয়। দুই বছর আগে সামিয়া আক্তারের স্বামী আনোয়ার হোসেন দাম্পত্য জীবনের সুখী হওয়ার জন্য সৌদি আরবে অবস্থান করে। দুই বছরের মধ্যে সামিয়া আক্তার কে তার ছেলে মেয়ে ও বরণ পোষণের জন্য তিন মাসে মাত্র ৪৫০০ টাকা দেয়। বাকি সময় সামিয়া আক্তার তার দরিদ্র বাবার বিদ্যালয়ে ও শশুর বাড়িতে দিনাতিপাত করিতেছে। এদিকে সামিয়ার ছোট বাচ্চা ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়। সামিয়া আক্তার কে প্রায় সময় তার শশুর শাশুড়ি ও দেবর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। বাচ্চার চিকিৎসার জন্য শাশুড়ি ও শ্বশুরের কাছে টাকা চাইতে গেলেগত ১০/০১/২০২৫ইং রোজ শুক্রবার সময় অনুমান ১০ ঘটিকায় শশুর শাশুড়ি ও দেবর তিনজনে মিলে এলোপাতাড়ি ভাবে সামিয়া আক্তার কে মার দূর করে ভোলা জখম করে।
সামিয়া আক্তারু ও তার বাচ্চাদের ডাক চিৎকারেএলাকার লোক জন জমায়েত হয়। মেরে ক্ষান্ত হয়নি প্রকাশের লোক মুখে বলেযে তোদেরকে হত্যা করে লাস গুম করিব। নিরুপায় হইয়া এলাকা গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কথা শুনিয়া সামিয়া আক্তার তার বাবার বাড়িতে চলে আসে পরবর্তী সময় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ নিষ্পত্তির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। সামিয়া আক্তার বাচ্চাদের ভরণপোষণ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত বাচ্চাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিচার পাচ্ছে না কোথাও। সামিয়া আক্তার বর্তমানে অতি দারিদ্র দিনমজুর বাবার আশ্রয় অসুস্থ সন্তানকে নিয়ে দিন যাপন করিতেছে। এ বিষয়ে সানিয়া আক্তারের স্বামী আনোয়ার হোসেন কোন কথা বলে নাই ও সামিয়া আক্তারের সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ রাখে নাই। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সকল মহল কে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করার জন্য একান্তভাবে অনুরোধ করতেছি সামিয়া আক্তার ও তার পরিবারবর্গ।