

শেখ শহিদুল ইসলাম মিঠু, ব্যূরো প্রধান খুলনা
কোন মন্ত্রী বা এমপি বা কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন , অতি সাধারণ মানুষ, মোঃ কুতুব উদ্দিন মিয়া যার অবদান সারা বাংলাদেশ জুড়ে, শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ অসহায় মানুষের পাশে, ভূমিহীন মানুষের পাশে, শতাধিক অসহায় উচ্চ শিক্ষার্থীদের পাশে, যারা আজ অভাবের তাড়নায় হয়তোবা পড়াশোনা করতে পারতেন না ঠিক তখনই মিয়া কুতুব উদ্দিন তার পাশে, কয়েক দিনের জন্য নয়, তুমি কত দূর শিক্ষা অর্জন করতে চাও, গোপনে মানুষের অগোচরে তার পিছে ডোনেশন করেছেন, অনেক অসহায় মারাত্মক রোগীর চিকিৎসা করিয়েছেন, কখনো মানুষকে, বুঝতে দেয়নি, এই দানবীর, বিভিন্ন স্কুলে কম্পিউটার ও প্রদান করেছেন তিনি, এখানেই শেষ নয়, ফুলতলার বিভিন্ন স্কুল ঘুরে জানতে পারি প্রায় ১৪ থেকে ১৫ টি স্কুলের সংস্কার কাজ করে দিয়েছিলেন
বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুল ব্যাগ বিতরণ করেছেন তিনি, জাতীয় দৈনিক মানবাধিকার প্রতিদিনের প্রতিবেদন করতে গিয়ে, রহমানিয়া এলিমেন্টারি স্কুলে,এসব তথ্য উঠে আসে, শুধু উপজেলার মধ্য সীমাবদ্ধ নয় জেলার বাইরেও বড় বড় অবদান তার, খুলনা বটিয়াঘাটা নড়াইল আগিয়ার চর চাঁপাইনবাবগঞ্জে টাঙ্গাইলে সারা, বাংলাদেশই তার অবদানের কথা জানতে পারি, প্রতিটি জেলায় যেন, জনাব কুতুব উদ্দিন এর মত একটি করে লোক জন্ম নেয়, কুতুব উদ্দিনের গ্রামের বাড়ি খুলনা ফুলতলা পায়গ্রাম কসবায়, সেখানে তিনি ২০০৮ সালে একটি স্কুল নির্মাণ করেন, রহমানিয়া এলিমেন্টারি স্কুল স্থাপিত ২০০৮,ইং একটি মানসম্মত (বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) খুব যত্ন সহকারে শিক্ষা দান করা হয়, স্কুলটি জেলা উপজেলা পর্যায়ে, বেশিরভাগ সময় প্রথম স্থান অধিকার করে থাকেন, ছাত্র-ছাত্রীদের আনা নেওয়ার জন্য, রয়েছে নিজস্ব ৬ গাড়ি, তার অবদানে পড়াশোনা করে, কেউ হয়েছেন ডাক্তার কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার আবার কেউ প্রথম সারির অফিসার,