

তালুকদার হাসান, বিশেষ প্রতিনিধি বাগেরহাট
কুমলাই খেজুরমহল জামে মসজিদ যুব সমাজ ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে বিশাল তাফসিরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ২২ফেব্রুয়ারি (শনিবার) মাহাফিলের সমাপনী দিনে বিকালে অনুষ্ঠানের সভাপতি মাওঃ ফরহাদ হোসেনের ইসল বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ভোদন করা হয়। এবং মাহফিলের ইসলাম প্রীয় তাওহিদী জনতার ব্যপক উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়।
২য় দিন
প্রধান অতিথি হিসেবে থাকেন
আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দিন রহমানী-ঢাকা
প্রধান তাফসির কারক হিসেবে থাকেন
হাফেজ মাওঃ মুফতি মাহামুদুল হাসান।ও
বিশেষ তাফসির কারক হিসেবে উপস্থিত থাকেন
মাওঃ মোনাওয়ার হোসাইন জাফরী ও
হাফেজ মোঃ ওসমান গণী ও মাহাফিলের সভাপতির আসন গ্রহন করেন মাওঃ ফরহাদ হোসেন।
উক্ত মাহাফিলে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন জামায়েত নেতা এ্যাডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদ। ও বি এন পি নেতা কৃষিবীদ শামিম, ও জামায়েত জেলা আমির জনাব মাওলানা রিজাউল করিম, ইউনিয়ান জামায়েত আমির মাওঃ নূর মুহাম্মদ, বি এন পি নেতা কুদরাতে ইলাহী ও ইউনিয়ান ছাত্রদল সভাপতি সেখ মেহেদী হাসান প্রমুখ।
উক্ত মাহাফিলে সার্বিক যুব সমাজের প্রশাসনিক বিভাগের সার্বিক তত্তাবধায়নের প্রধান দ্বায়িত্বে থাকেন মাওলানা সিরাজুল ইসলাম। আরও সার্বিক ভলেন্টিয়ারের দ্বায়িত্বে থাকেন তোলা, মোঃ জুবায়ের শেখ মো খালিদ বিন ফরহাদ ,জুয়েল,রফিকুল,রতন,সজিব,শাওন,হু
ও মাঠ গ্যারেজ ও আপ্যায়নের দ্বায়িত্বে থাকেন-
আলি আজম,গোলদার সোহেল,ফকির তোহিদ,খান নাসির,শেখ আব্দুল্লাহ,আলি আহবার,সরদার আবুজর,সরদার আবু ওবায়দা,সরদার রেজওয়ান,সরদার আলভি,সরদার মোসাদ্দেক,তরফদার আতাহের,শেখ জুলকার,সরদার মেহেদি,সরদার আল মামুন,কাজী রানা,তরফদার নাঈম,শেখ আবির হাসান,সরদার সোলায়মান,নয়ন শেখ,কাজী হুসাইন,সরদার আলী,তরফদার ইমরান,সরদার ইমন,শেখ হুবায়রা,শেখ আব্দুল্লাহ,জাবের,সৈকত,মুজাহিদ,
ও মাল্টিমিডিয়া কভারেজের দ্বায়িত্বে থাকেন ইন্জিনিয়ার তালুকদার হাসান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত জনগানের ভাষ্যমতে তৎকালিন সময়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আমলে এমন ইসলামিক অনুষ্ঠানে বাধা আসতো কিন্তুুু এখন দেশ ঔ সকল ফ্যাসিবাদ মুক্ত। আমরা ইসলামের আলোয় একটি আদর্শ রাষ্ট্র গড়ে তুলতে চাই।যুব সমাজকে নামাজের দিকে তাই আহবান করি। কুমলাই গ্রামে সর্ব বৃহৎ ইসলামিক জলসার মধ্যে এটিই অন্যতম। বক্তারা বলেন একটি আদর্শ সমাজ গড়তে কোরআনের জ্ঞান অনস্বীকার্য। এবং বলেন মুসলিমরা সকল দন্দ হিংসা ভূলে সকলে একটি প্লাট ফর্মে আসতে হবে।
সার্বিক থাকেন এলাকার যুব সমাজ।
উক্তঅনুষ্ঠানে দল মত নির্বিশেষে সকলের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। সকল ধর্মপ্রান মুসলমানের মধ্যে একটি অন্যতম অনুভূতি লক্ষ করা যায়। কতৃপক্ষ পরবর্তিতে এই অনুষ্ঠানকে রামপালের সবচেয়ে বড় একটি মাহফিলে রুপ দেওয়ার ইচ্ছা পোষন করেন। দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানের সমপ্তি হয়।