

দুই হাজার লা*শের পরে জুনিয়র কর্মকর্তাদের চাপে নিজের প্রাণ বাঁচাতে জনতার দাবীর পক্ষে অবস্থান নেন জেনারেল ওয়াকার। তারপর থেকেই একের পর এক কার্ড ফেলছে ওয়াকার। যেমন হাসিনাকে সেইফ এক্সিট দেওয়া। হত্যাকারী ৬৫০ জনকে ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় দেওয়া পরে নিরাপদে দেশ ছাড়তে সাহায্য করা। পিলখানা হত্যার কমিশন হতে বাধা দেওয়া। পিলখানা হত্যার পুরো দায় বিডিআরকে দিয়ে দেওয়া ট্রাইবুনাল থেকে পরোয়ানা জারি হওয়া সেনা কর্মকর্তাদের ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় দেওয়া। গুম,খুনে জড়িত সেনাকর্মকর্তাদের দেশ ছাড়তে সহায়তা করা। প্রধান উপদেষ্টাকে ড: ইউনুস বলে সম্বোধন করা।
সরকারকে পাশ কাটিয়ে সেনাবাহিনী থেকে জাতিসংঘের দাবীর বিরুদ্ধে স্ট্যাটমেন্ট দেওয়া। সবচেয়ে বিপজ্জনক হইলো আয়নাঘর পরিদর্শন করতে ইউনুসকে বাধা দেওয়া। সব আলামত নষ্ট করার পর বুকে পাথর বেধে পরিদর্শন করাটা মেনে নেওয়া। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সাধারণ ছাত্রদের ওপর যেই ভাবে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মেধাবী ছাত্র জনতার রক্তে সাথে কীভাবে বেঈমানি করতে চাই ভারতের এই দালাল।