
মোঃ অনিক আব্দুল্লাহ, স্টাফ রিপোর্টার
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার তেলিখালী ইউনিয়নের জুনিয়া ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ফিরোজা বেগম(৬০) পিতা মৃত: নেছার উদ্দিন তালুকদার, আর্থিক সংকটের কারণে, আড়াই শতক জমি ৮০ হাজার টাকা চুক্তি করে বিক্রির করেন ছোট বোন রহিমা বেগম(৫০) ও ভগ্নিপতি অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মোঃ গোলাম মোস্তফার(৬৫) এদের কাছে, এবং উল্লেখ থাকে যে এই ৮০ হাজার টাকা রিটায়র্ডের টাকা পেয়ে পরিশোধ করবে, পরবর্তীতে এক বছর হয়েগেলে ফিরোজা বেগম জানতে পারে যে তার আড়াই শতক জমি কথা বলে তার সহায়-সম্পত্তি সবকিছুই , দানপত্র হেবা দলিলের মাধ্যমে লিখে নেন, এই ঘটনা শোনার পরে ফিরোজা বেগম পুরোপুরি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ও নিস্তব্ধ হয়ে যান এবং হতাশাগ্রস্থের মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন।
পরবর্তী সময়ে ফিরোজা বেগম স্থানীয় গণ্যমান্য সালিশ কাছে গেলে তারাও সঠিক কোন সুরাহ করতে পারেনি পরবর্তীতে ফিরোজা বেগম সংবাদ কর্মীদের এ ঘটনা জানান, ঘটনাস্থলে সাংবাদিক গীয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাধ করেন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মোঃ গোলাম মোস্তফা ও স্ত্রী রহীমা বেগম কে তারা, বলেন, আমাদের কাছে স্বেচ্ছায় সবকিছুই, নিজ ইচ্ছায় আমাদেরকে হেবা দলিলের মাধ্যমে রেজিস্ট্রি করে দিয়েছেন , আরো বলেন যে ফেরোজা বেগম যদি রাজি না থাকতো তাহলে কোন ভাবেই তো রেজিস্ট্রি হত না, এখন যদি সে এই কথা বলেন এটা খূবী দুঃখ, রহিমা বেগম আরো বলেন , সে অন্য তৃতীয় কোন ব্যক্তির স্বার্থ হাসিলের জন্য আমাদের কে হেও প্রতি পূর্ণ করার জন্য মিথ্যা অপবাদ ছড়াচ্ছেন আর কিছুই না, আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত, ফিরোজা বেগম আমাদের নিকটতম আত্মীয় আমার আপন বোন,সে যদী, এখন তার জমি ফেরৎ নিতে চায় আমরা ফেরত দিতে ইচ্ছুক, সে কোর্টের মাধ্যমে দলিল বাতিলের মামলা দিয়ে তার সম্পত্তি ফেরত নিয়ে যাক, তাতে আমাদের কোন আপত্তি থাকিবে না, যত টুক সহযোগিতা করা দরকার আমরা করবো। জমি গ্রহীতা রহিমা বেগম ও তার স্বামী অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক মোঃ গোলাম মোস্তফা একথা বলেন।