নগরঘাটাকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রুপান্তর করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু
মোঃ শাহিনুর রহমান শাহিন সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি:
তালা উপজেলার ২নং নগরঘাটা ইউনিয়ন ৯টি ওয়ার্ড সমনডাঙা, চকারকান্দা, গাবতলা ও উত্তর নগরঘাটা নিয়ে ১ নম্বর ওয়ার্ড, নগরঘাটা ও বড় নগরঘাটা ২ নং, নগরঘাটা , হাজরাতলা ও কালিবাড়ি ৩নং ওয়ার্ড, দক্ষিন নগরঘাটা ও ভৈরবনগর ৪ নং, মিঠাবাড়ি উত্তর ৫ নং, দক্ষিননগরঘাটা, নিমতলা ও রথখোলা ৬নং, দক্ষিণ নগরঘাটা ও মঠবাড়ি ৭ নং, কাপাসডাঙা, শামনগর ও আসাননগর ৮ নং ও হরিণখোলা, গোয়ালপোতা, বেড়াডাঙা বাকখালি ৯নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত।
ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ২৭৮০৭ (প্রায়) জন। তালা উপজেলার ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে গঠিত ইউনিয়নটিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৮টি,উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১টি, মাদ্রাসা ১টি, ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থান ৪ টি, এই ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষের কৃষির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে এই এলাকার মানুষ। মোঃ কামরুজ্জামান (লিপু) ২নাং নগরঘাটা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে গ্রাম ও মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য কৃষকের তালিকা মাধ্যমে সরকারি বিনামূল্যে সার, বীজ বিতরণ,ভূমিহীন, হতদরিদ্র জন্য ভিজিডি,টিসিবি কার্ড দিয়ে হতদরিদ্র পরিবারের জীবন মান সচ্ছলতা জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
নগরঘাটা ইউনিয়নের একাধিক মানুষ জানিয়েছেন, চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান (লিপু) আমাদের যুবকদের জন্য একটি আইকন হিসেবে ইতোমধ্যে পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি ক্ষমতা আসার পর থেকে এলাকার রাস্তাঘাট উন্নয়ন, আর্সেনিক মুক্ত বিশুদ্ধ খাবার পানির কল ও ট্যাংকি স্থাপন, মসজিদ মাদ্রাসার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
এলাকার একাধিক নারীরা জানিয়েছেন, চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান (লিপু) ক্ষমতা আসার পর থেকে এলাকার যুবকদের মাদক, সন্ত্রাস ইভটিজিং থেকে দূরে রাখতে বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয় সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজেও যুবকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছেন এই চেয়ারম্যান।
স্থানীয় বাসিন্দারা সাংবাদিকদের কে জানান ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়নে রূপান্তরিত করতে চেয়ারম্যান নিজ অর্থায়নে রাস্তা কালভার্ট সহ বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে যাচ্ছেন। বিগত বছরগুলোতে জন্ম নিবন্ধন তৈরি করতে যে বিলম্ব না সৃষ্টি হতো এখন সেগুলো আর হচ্ছে না বলেও জানান এলাকার সাধারণ মানুষ।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান (লিপু’র)সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি জনগণের ভোটে চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে নির্বাচনের ওয়াদা মাফিক কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও একজন মুজিব সৈনিক হিসেবে আমার এলাকার জন্য যা যা করা উচিত আমি তা করে যাচ্ছি।
বাংলাদেশ সরকারের সার্বিক সহযোগিতায় ইউনিয়ন গুলোতে হতদরিদ্রদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আসছে আমি সেগুলো নিশ্চিত করেছি এবং তালিকার মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে সঠিকভাবে বন্টন করতে সক্ষম হয়েছি। এতে এলাকাবাসীরও সহযোগিতা করেছে পাশাপাশি আমার ইউপি সচি ব আব্দুর রাজ্জাক ও ইউপি সদস্যরা আমার সাথে ছিল। তিনি সকলকে পাশে থাকার আহ্বান করে বলেন সবাই পাশে থাকলে আমি আমার এই কার্যক্রমণ করতে পারব।