জয়পুরহাট প্রার্থীদের হলফনামা: প্রকৃত উদ্দেশ্য ‘পূরণ হচ্ছে না’ সম্পদের বিবরণী না দিয়েও প্রার্থীরা পাইলো বৈধতা
মোঃ মহানুর রহমান আকন্দ ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জয়পুরহাট
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব প্রার্থীকে হলফনামায় তার এবং স্ত্রী-সন্তানদের বা নির্ভরশীল পোষ্যদের সম্পদের বিবরণ দেয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু বহু প্রার্থী হলফনামায় সম্পদের বিবরণ না দিয়ে অথবা অসম্পূর্ণ হলফনামা দেয়া সত্ত্বেও তাদের মনোনয়নপত্র বৈধতা পেয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মিনফুজুর রহমান মিলন হলফনামায় তার স্ত্রী-সন্তানদের নামে কোনো সম্পদ আছে কিনা তা উল্লেখ করেননি। একইভাবে উপজেলার চেয়ারম্যান মোস্তাকিম মন্ডল চেয়ারম্যান প্রার্থী হলফ নামায় কোনো স্ত্রীর সম্পদ-বিবরণী দেননি।
হলফনামায় বলা হয়েছে, আয়কর রিটার্নে সম্পদের বিবরণী উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু নির্বাচনী বিধি অনুসারে প্রত্যেক প্রার্থীকে হলফনামায় তার এবং স্ত্রী-সন্তান বা পোষ্যদের সম্পদের বিবরণ দিতে হবে। এটা বাধ্যতামূলক। আয়কর রিটার্নের সাথে হলফনামায় সম্পদের বিবরণের কোনো সম্পর্ক নেই। এছাড়া ট্যাক্স রিটার্নে সহধর্মিনী ও পোষ্যদের সম্পদের বিবরণ উল্লেখ থাকে না। কিন্তু উপজেলার তিন বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মিনফুজুর রহমান মিলন হলফনামায় স্ত্রী এবং পোষ্যদের সম্পদের কোনো বিবরণ উল্লেখ করেননি বলে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়।
প্রসঙ্গত, শুধু দুই-একজন নয়, বহু প্রার্থী হলফনামায় সম্পদের বিবরণ দেননি বা অসম্পূর্ণ হলফনামা দিয়েছেন বলে জানা যায়। নিরপক্ষ তদন্ত হলে প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে আসবে এমনটি ধারণা করছেন অনেকে।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
