সোমবার , ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১২ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

মুসলিম মেয়ে আমেনা খাতুন হিন্দু ছেলে বিকাশ অধিকারী হতে ধর্শনের শিকার

প্রকাশিত হয়েছে- রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪

মোহাম্মদ রুবেল হোসেন,সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার- বিকাশ অধিকারী বয়স (৩৩)পিতা :স্বপন অধিকারী মাতা:গীতা অধিকারী গ্রাম :ভাট পাড়া ডাকঘর :মাগুরা থানা:মাগুরা সদর জেলা :মাগুরা
আমেনা খাতুন বয়স(২৭)পিতা :বেলাল উদ্দিন মাতা:তাহমিনা খাতুন গ্রাম :ব্যাংক কলোনী বালি মেহের ডাকঘর :সাভার থানা:সাভার।
বিকাশ অধিকারী নিপ্রোজেন এম আই কোম্পানির একজন মেডিকেল রিপ্রেজেন্টটিভ।
আমেনা খাতুন একজন ফিজিওথেরাপিস্ট সে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ইন্টারনি করতো।আজ থেকে তিন বছর পূর্বে এন্টারনি করার সময় বিকাশ অধিকারী এবং আমেনা খাতুন এর সাথে পরিচয় হয়।পরিচয় হওয়ার পরে অল্প দিনের মধ্যেই তারা প্রেমের মায়া জলে জড়িয়ে পরেন দুইজনই পরে তারপরে তাদের মধ্যে শুরু হয় প্রেমের আদান-প্রদান।প্রেমের পরেই তাদের মধ্যে কাটে আনন্দের সু সময় চলতে শুরু করল হিন্দু মুসলিম এবংপ্রেমের সেতুবন্ধন ও ছায়াপর্ণ আলিঙ্গন আর কে তাদের এই প্রেম ঠেকায়। বিবাহ বন্ধন ছাড়াই তারা শুরু করে দিনের পর দিন শারীরিক সম্পর্ক এইভাবে কাটতে থাকে তাদের দুজনের বছরের পর বছর হয় না তাদের মধ্যে কোন বিবাহের শুরাহা।হিন্দু মুসলমান হয়েও তারা করে যাচ্ছে শারীরিক সম্পর্ক তাদের এই অপকর্ম কেউ কোনদিন বুঝতে পারেনি।হঠাৎ করে আমেনা খাতুন জানতে পারল বিকাশ অধিকারী এর আগের স্ত্রী সন্তান আছে।তখনই শুরু হয় তাদের মধ্যে তোলপাল অগ্নিকাণ্ড ঝড় তারপরে আমেনা খাতুনের সাথে শুরু হয় কথা কাটে কাটি দুজনের মধ্যেই অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ।তারপরেই আমেনা খাতুনের মুখে বের হয়ে আসে দুজনেরই থলের বিড়ালের কথা।এই আমেনা খাতুন স্ত্রী সন্তানের কথা জানার পরেও কিভাবে করে যাচ্ছে শারীরিক সম্পর্ক।হিন্দু মুসলমান হয়ে তাদের মধ্যে কি একবারও বাধা আসে না এইভাবে বিয়ের আশা দিয়ে দিনের পর দিন অপেক্ষায় রাখছে বিকাশ অধিকারী আমেনা খাতুন কে।বিকাশ অধিকারী ছলছলনা করে আমিনা খাতুন এর কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে মোটা অংকের টাকা ও স্বর্ণালংকার তারপরে বিকাশ অধিকার পালিয়ে গিয়েছে।তারপরে আমেনা খাতুন ফোন দিলে সে ফোন রিসিভ করে না মাঝেমধ্যে ফোন রিসিভ করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে।তখনই আমেনা খাতুন অসহায় হয়ে থানায় একটি অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে চলে যায় পুলিশ ও সাংবাদিক।সেখানে গিয়ে পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে সে বাসার কেয়ারটেকারকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করলে কেয়ারটেকার জবানবন্দি দেয় জবানবন্দিতে উঠে আসে বিকাশ অধিকারী ও আমেনা খাতুন স্বামী স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে এখানে বসবাস করে।পুলিশ আমেনা খাতুন কে জিজ্ঞেস করলে সে বলে আমরা স্বামী স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসায় থাকি।তারপর পুলিশ আমেনা খাতুনের কাছ থেকে আরো কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমেনা খাতুন বলে।বিভিন্ন খারাপ মেয়েদের সাথে ফোনে কথাবার্তা বলে এবং তার মোবাইলে গ্যালারিতে অশ্লীল ছবি দেখা যায় এবং মোবাইলের মেসেজ অপশন দেখলাম এই কুখ্যাত বিকাশ অধিকারী অনেক মেয়ের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে।আমেনা খাতুন আরো বলে আমার সাথে অনেক বড় ধরনের প্রতারণা করেছে এবং আমার জীবন ও নষ্ট করে দিয়েছে।আমেনা খাতুন বলেনএই কুখ্যাত প্রতারক দর্শনকারীকে আইনের আওতায় নিয়ে শাস্তি দেওয়ার দাবি।