শনিবার , ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১০ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

রংপুরের পীরগাছায়,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে আইসক্রীম। 

প্রকাশিত হয়েছে- মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
রংপুরের পীরগাছায়,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে আইসক্রীম।
মোস্তাক আহমেদ ( বাবু) সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার রংপুর ।
আইসক্রীমে বাড়ছে রোগ! রংপুরের পীরগাছা উপজেলায়   অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার আইসক্রীম। আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা মানছেন না বরফ কলের মালিকরা।
 শুধু শিশু কিশোর নয়,উত্তপ্ত রৌদে প্রচন্ড গরমে তৃষ্ণা মিটাতে আইসক্রিম সবারই প্রিয়। অস্বাস্থকর পরিবেশে তৈরিকৃত, এ সব নিম্ন মানের আইসক্রীম খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার অনেক শিশুরাই ।
তৈরিকৃত এ আইসক্রীম কাঠের বক্সে করে সাইকেল-রিক্সায় মাইক লাগিয়ে আকর্ষণীয় প্রচারের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় গ্রাম-পাড়া-মহল্লার অলিতে-গলিতে, হাট-বাজারে এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সামনে। প্রত্যেকটি আইসক্রীম বিক্রি হয় ৫ টাকা থেকে ১০ টাকায়,প্রচন্ড তাপদাহে পিপাসা মিটানোর জন্য শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও খাচ্ছে এই আইসক্রীম। ফলে প্রতিনিয়তই আমাশায়, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশিসহ নানা পানি বাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সাধারন মানুষ।
 আজ মঙ্গলবার (২৩শে এপ্রিল ) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,পীরগাছা রেলস্টেশন রোডে বটতলী পীরগাছা পশু চিকিৎসালয়ের বামে তোফাজ্জল হোসেন বরফ কলে  অস্বাস্থ্যকর পরিবশে আইসক্রীম তৈরি হচ্ছে। আইসক্রিমের স্বাদ বাড়ানোর জন্য মিশানো হচ্ছে সেগারিনসহ বিভিন্ন ফ্রেভারের ক্ষতিকারক কেমিক্যাল যা স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকারক। অপরিচ্ছন্ন বালতির মধ্যে খালি হাতেই মেশানো হচ্ছে আইসক্রীমের উপকরণ।
 পানি রাখার হাউজ রয়েছে অপরিষ্কার, ঢাকনা দেয়া হয়েছে কাঠ দিয়ে। এমনকি হাউজের ভিতরের পানি অনেক দিন আগের। তৈরিকৃত আইসক্রীম চাঁচ থেকে তুলে ময়লা হাতেই রাখা হচ্ছে বাঁশের তৈরি ঝুঁড়ির মধ্যে। আইসক্রীম তৈরির কারিগরদের জন্য নির্দিষ্ট কোন পোশাক নেই।  জুতো পায়ে ঘর্মাক্ত শরীরে প্রতিটি মিলেই শ্রমিকরা কাজ করে যাচ্ছে সারাবেলা। মিলের কারিগরদের পাশাপাশি আইসক্রিম বিক্রেতারাও তৈরি করছে এ আইসক্রীম।
বিষয়টি পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব, নাজমুল হক সুমনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। যাতে করে এই সমস্ত আইসক্রিম ফ্যাক্টরিগুলো যথাযথ আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ।
মোস্তাক আহমেদ ( বাবু) সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার রংপুর ।
আইসক্রীমে বাড়ছে রোগ! রংপুরের পীরগাছা উপজেলায়   অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার আইসক্রীম। আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা মানছেন না বরফ কলের মালিকরা।
 শুধু শিশু কিশোর নয়,উত্তপ্ত রৌদে প্রচন্ড গরমে তৃষ্ণা মিটাতে আইসক্রিম সবারই প্রিয়। অস্বাস্থকর পরিবেশে তৈরিকৃত, এ সব নিম্ন মানের আইসক্রীম খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার অনেক শিশুরাই ।
তৈরিকৃত এ আইসক্রীম কাঠের বক্সে করে সাইকেল-রিক্সায় মাইক লাগিয়ে আকর্ষণীয় প্রচারের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় গ্রাম-পাড়া-মহল্লার অলিতে-গলিতে, হাট-বাজারে এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সামনে। প্রত্যেকটি আইসক্রীম বিক্রি হয় ৫ টাকা থেকে ১০ টাকায়,প্রচন্ড তাপদাহে পিপাসা মিটানোর জন্য শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও খাচ্ছে এই আইসক্রীম। ফলে প্রতিনিয়তই আমাশায়, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশিসহ নানা পানি বাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে সাধারন মানুষ।
 আজ মঙ্গলবার (২৩শে এপ্রিল ) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,পীরগাছা রেলস্টেশন রোডে বটতলী পীরগাছা পশু চিকিৎসালয়ের বামে তোফাজ্জল হোসেন বরফ কলে  অস্বাস্থ্যকর পরিবশে আইসক্রীম তৈরি হচ্ছে। আইসক্রিমের স্বাদ বাড়ানোর জন্য মিশানো হচ্ছে সেগারিনসহ বিভিন্ন ফ্রেভারের ক্ষতিকারক কেমিক্যাল যা স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকারক। অপরিচ্ছন্ন বালতির মধ্যে খালি হাতেই মেশানো হচ্ছে আইসক্রীমের উপকরণ।
 পানি রাখার হাউজ রয়েছে অপরিষ্কার, ঢাকনা দেয়া হয়েছে কাঠ দিয়ে। এমনকি হাউজের ভিতরের পানি অনেক দিন আগের। তৈরিকৃত আইসক্রীম চাঁচ থেকে তুলে ময়লা হাতেই রাখা হচ্ছে বাঁশের তৈরি ঝুঁড়ির মধ্যে। আইসক্রীম তৈরির কারিগরদের জন্য নির্দিষ্ট কোন পোশাক নেই।  জুতো পায়ে ঘর্মাক্ত শরীরে প্রতিটি মিলেই শ্রমিকরা কাজ করে যাচ্ছে সারাবেলা। মিলের কারিগরদের পাশাপাশি আইসক্রিম বিক্রেতারাও তৈরি করছে এ আইসক্রীম।
বিষয়টি পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব, নাজমুল হক সুমনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। যাতে করে এই সমস্ত আইসক্রিম ফ্যাক্টরিগুলো যথাযথ আইনের আওতায় নিয়ে এসে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ।