ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৪ এপ্রিল ২০২৪
  1. অগ্নিকান্ড
  2. অনুষ্ঠান
  3. অপরাধ
  4. অবৈধ বালু উত্তোলন
  5. অভিনন্দন
  6. অর্থনীতি
  7. আইন ও বিচার
  8. আওয়ামী লীগ
  9. আওয়ামী লীগে
  10. আক্রান্ত
  11. আটক
  12. আত্মহত্যা
  13. আদালত
  14. আনন্দ মিছিল
  15. আন্তর্জাতিক
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামানকে ফুলদিয়ে অভিনন্দন জানায় জাতীয় দৈনিক মানবাধিকার প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক আবুল হাসান

admin
এপ্রিল ৪, ২০২৪ ২:৫১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সুমন রানা-খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনের সংসদ সদস্য মো. রশীদুজ্জামানকে ফুলদিয়ে অভিনন্দন জানায় জাতীয় দৈনিক মানবাধিকার প্রতিদিন প্রত্রিকার সম্পাদক আবুল হাসান উপস্থিত ছিলেন- আত্তরঙ্গজেব কামাল,সভাপতি ঢাকা প্রেস ক্লাব ,আবুল হাসান সহ-সভাপতি-ঢাকা প্রেস ক্লাব,ষ্টাফ রিপোর্টার,সুমন রানা,স্টাফ রিপোর্টার নাজমুল হোসাইন প্রমুখ

বাম রাজনীতি থেকে শুরু করে হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের এক সময়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাবেক সদস্য সচিব মো. রশীদুজ্জামান দীর্ঘ দিন দলের মধ্যে কোনঠাসা হয়েছিলেন। তারপরও দলীয় মনোনয়ন পেতে দীর্ঘদিন তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করেছেন আওয়ামী রাজনীতির এই ত্যাগী নেতা। সেই বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী তাকে মনোনীত করেন।

ছাত্র জীবন থেকে গণমানুষের অধিকার আদায়ে স্বোচ্চার এই নেতা আশির দশক থেকে অপরিকল্পিত ও পরিবেশ বিধ্বংসী চিংড়ি চাষ বিরোধী আন্দোলন করে পরিচিতি পান। বারবার পুলিশ ও প্রভাবশালী মহলের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিনি। কয়েকবার জেলও খেটেছেন। এরপরও বারবার কপিলমুনি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এরআগে ১৯৯০ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হলেও সেই বিজয়ী ছিনিয়ে নেয় তৎকালীণ স্বৈরশাসক এরশাদ।

সাবেক ছাত্র নেতা মো. রশীদুজ্জামান ১৯৮১ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর পরই স্বৈরাচার বিরোধী-আন্দোলনে ছাত্রঐক্য পরিষদের ব্যানারে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তৎকালীন স্বৈরাচার সরকার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ১৯৮৩ সালে সামরিক জান্তার হাতে গ্রেফতার হয়ে শারীরিক নির্যাতনের মধ্যে দিয়ে কারাবরণ করেন তিনি। তিনি অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার প্রবেশ পত্র আদালতে দেখিয়ে জামিন নিয়েছিলেন। এম.এ. পরীক্ষার পূর্বে আবারো তাকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯৮৭ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইনের সঙ্গে আরো তিনটা মামলা যোগ করে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা। দীর্ঘদিন এই মেয়াদে জেল খাটতে হয়। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ মো. নূরুল হকের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করায় সারাদেশে রাজনৈতিক বিপর্যয়ের পর তার গোটা পরিবারের ওপর চারদলীয় জোটের দ্বারা অবর্ণনীয় নির্যাতন ও হয়রানি শিকার হয়। ২০০৬ সাল পর্যন্ত ডজনখানেক মামলা মোকাবেলা করতে হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখা-পড়া, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের পাশাপাশি নিজ এলাকায় কৃষকদের জমি লবণ পানি মুক্ত রাখার জন্য ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন মাটি ও মানুষের নেতা রশীদুজ্জামান। আশির দশকে খুলনা জেলার যে সকল এলাকায় চিংড়ি চাষ শুরু হয়েছিল, সেই সকল ব্যাপক এলাকার মানুষদের সংগঠিত করে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলেন তিনি। এজন্য তাকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনসহ বহু মামলা মোকাবেলা করতে হয়েছে। দিনের পর দিন কারাগারে থাকতে হয়েছে। কিন্তু সেই আন্দোলন সফল হয়েছে। আক্রান্ত সেই সকল এলাকায় এখন ধান, তরমুজ ও সবজি চাষ করে এলাকার জনগণ ব্যাপক লাভবান হচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চ শিক্ষা শেষ করে এলাকায় ফিরে রাজনীতিতে সময় দেওয়ার জন্য চাকরির প্রত্যাশা করিনি সাহসী তরুণ নেতা মোঃ রশীদুজ্জামান। এলাকায় পড়ে থেকে রাজনীতি ও সামাজিক কাজেই সময় দিয়েছেন তিনি। খুঁজে খুঁজে অনেক সম্ভাবনাময় যুবকদের সংগঠিত করে দলে সম্পৃক্ত করেছেন। যার ফলে হেভিওয়েট প্রার্থীদের চমক দিয়ে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পান। পাইকগাছা কয়রা (খুলনা ৬) আসনের ভোটারদের দাবি মোঃ রশীদুজ্জামানকে মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করবেন।

 

 

 

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।