
এস এম আরমান উদ্দিন
দেশের বিরুদ্ধে গোপন ষড়যন্ত্র চলছে গত ১৬ জুলাই ২০২৫ গোপালগঞ্জ জেলা কারাগারে হামলা করে আসামি চিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত। গোপালগঞ্জ কারাগারে আটক আওয়ামী নেতারা কারাগারের ভিতরে বলেন বসে মোবাইলে বাহিরে থাকা দলীয় লোকদের নির্দেশ দিয়েছেন। আর এতে কারা কর্তৃপক্ষের হাত আছে। কারাগারের ডেপুটি জেলার, জেলার ও জেল সুপারগন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কারাগারে আটক আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী আসামিদেরকে মোবাইল ও মাদক সরবরাহ করছেন।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা কারাগারে আটক আওয়ামী নেতারা কারাগারের ভিতরেই মোবাইল ব্যবহার করছেন এবং এ মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমেই আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারা কারাগারে বসেই নিরবে বাহিরের দেশে বিদেশে অবস্থা অবস্থান করা সকল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ করে আওয়ামী লীগ ও স্বৈরাচার হাসিনাকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এমনো শুনা যাচ্ছে আগামী আগষ্ট মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঢাকাতে একসাথ মিলিত হয়ে যমুনা ঘেরাও করবে।
ইতিপূর্বে দেশের বেশিরভাগ কারাগারেই কারা কর্মচারীরা আওয়ামী দোসর নেতাকর্মীদের থেকে মোবাইল উদ্ধার করেছেন, নিজেদের দুর্নীতির তথ্য ফাস হয়ে যাবে বলে স্থানীয় কারা কারা কর্তৃপক্ষ ডেপুটি জেলার, জেলার ও জেল সুপার গন সঠিক তথ্য না দেওয়ার কারনে কারা মহাপরিদর্শক সঠিক তদন্ত সাপেক্ষ কোন ব্যবস্থা নিতে পারছেন না।
কারা মহাপরিদর্শক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোতাহার হোসেন কারাগারকে দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত করে ঢেলে সাজাতে চাচ্ছেন কিন্তু কারা ডিপার্টমেন্টের দুর্নীতিবাজ জেলার, জেল সুপার, ডি আইজি ও কারা সদর দপ্তরের এআইজি জান্নাতুল ফরহাদ ও আবু তালেব কারা মহাপরিদর্শককে কোন সহযোগিতা করছেন না এবং কারা মহাপরিদর্শককে বিভিন্নভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করছেন।