
ক্রাইম রিপোর্টার, মাহবুব হাসান স্বাধীন
বিএনপির রাজনীতি যখন সারাদেশে এলোমেলো, ছন্দছাড়া, তখনই ঢাকার খিলখেত থানার অধীন ৪৩ নং ওয়ার্ড এর আকাশে পথ প্রদর্শক হয়ে ভেসে বেড়ানো এক বলিস্ঠ নেতৃত্বের নাম ” জনাব দীদার মোল্লা ” তথ্য ও অনুসন্ধানী রিপোর্টার হিসেবে তার রাজনৈতিক ও ব্যাক্তিগত জীবন চিত্র খুঁজে পাওয়া যায়, ডুমনি তে নি: স্বার্থ ভাবে সামাজিক সেবা করে যাচ্ছেন আলোচিত এই নেতা। বলতে গেলে দিনের বেশির ভাগ সময় ব্যয় হয় এলাকার নানা রকম পারিবারিক শালিস পরিচালনার মাধ্যমে। চারিদিকে যখন বিএনপির অধিকাংশ নেতারা শালিস নামক পারিবারিক আদালত কে বানিজ্যিক ইস্যু বানিয়ে চালাচ্ছে লেনদেনের দর কষাকষির লাগাম, সেখানে এই মানুষ টা কে দেখা যায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ব্যাক্তিত্ব সম্পন্ন একজন উচু মনের নেতৃত্ব প্রদানকারীর দর্শনে। বলতে গেলে নিজের পরিবারকে যতটা সময় না দেন তার চেয়ে বেশির ভাগ সময় ব্যয় করেন সাধারণ মানুষের কল্যানে। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে প্রচুর পরিমাণ মিথ্যা মামলায় বারবার হয়রানি হতে হয়েছে এই মানুষ টা কে। তারপরও ডিনি সবাই কে দেখেছেন ইতিবাচক দৃষ্টিতে। সারাদেশে যখন বিভিন্ন জায়গায় বিএনপির নেতাদের কে ম্যানেজ করে আওয়ামী লীগ নেতারা হাইব্রিড হওয়ার প্রক্রিয়ায় তখনও এই মানুষ টা প্রতিবাদ এর জায়গায় হাইব্রিডদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদকারী হিসেবে ডুমনি তে আলোচিত, তিনি নিজে প্রায় সময়ই নিজের দলেরই বিভিন্ন ছিচকে নেতাদের নানারকম ট্রল বা মিথ্যা সংবাদ এর শিকার হন, কিন্তু বিনিময়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এই মানুষ টা কে কখনও দেখা যায়নি কোনরকম প্রতিহিংসার পদক্ষেপ নিতে। তাই ডুমনি বাসীর পক্ষ থেকে ও জাতির বিবেক বা রাস্ট্রের ৪ র্থ স্তম্ভ তথা সাংবাদিক হিসেবে আমার দেখা কম সংখক আত্মত্যাগী নেতাদের মধ্যে দীদার সাহেব হতে পারেন আগামী দিনের জাতীয়তাবাদের পতাকাবাহীদের অন্যতম একজন। পরিশেষে সর্বাত্মক ভালবাসা ও বিনম্র শ্রদ্ধা রইল একজন সত্যিকারের নেতৃত্বের প্রতীক ৪৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জনাব দীদার মোল্লার প্রতি।