Dhaka 6:57 pm, Sunday, 27 July 2025

বকশীগঞ্জে উলফাতুননেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী  ছয়তলা ভবন থেকে লাফিয়ে আত্ম হত্যার চেষ্টা 

  • Reporter Name
  • Update Time : 10:15:20 am, Sunday, 27 July 2025
  • 35 Time View
সানোয়ার হোসেন ছানু, স্টাফ রিপোর্টার

সে এখন ঢাকা নিটোরে মৃ’ত্যু’র সঙ্গে লড়ছে—৬ দিন ধরে অবস্থা আ’শ’ঙ্কা’জ’ন’ক। সাথীর ওপর চলে এসেছে দিনের পর দিন মানসিক চাপ, প্রকাশ্য অপমান, হু’মকি—সহপাঠীদের চোখের সামনেই। অভিযোগ উঠেছে, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদের লাগাতার শাসন, অপমান ও ‘অভিভাবক না আনলে টিসি’– এই হু’মকি সাথীকে মানসিকভাবে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।

সে ছিল মেধাবী, ক্রীড়ায় পারদর্শী, কাবাডি টিমের লিডার। সেই সাথী আজ হাসপাতালের বিছানায় জীবন-মৃ’ত্যু’র মাঝপথে।
 সাথীর পরিবার বলছে স্কুলে অভিভাবকের নম্বর জমা থাকলেও কোনো ভুলের দায়ে কখনো জানানো হয়নি, বরং দিনের পর দিন মানসিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাকে। প্রশ্নগুলো এখন সবার কজন কিশোরী কেন আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেবে? শিক্ষক, স্কুল কর্তৃপক্ষ, শিক্ষা-পরিবেশ— কে কতটা দায়ী? স্কুল মানে কি শুধুই শাসনের জায়গা? বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন বলেছে, তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কিন্তু সাথীর জীবন যদি আর ফিরেই না আসে?
Tag :
সম্পাদক ও প্রকাশক : আবুল হাসান

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয়

চাঁদা ও মাদক বন্ধ না হলে দেশে বেড়ে যাবে অন্যায়-অত্যাচার, হুমকিতে পড়বে সামাজিক স্থিতিশীলতা

বকশীগঞ্জে উলফাতুননেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী  ছয়তলা ভবন থেকে লাফিয়ে আত্ম হত্যার চেষ্টা 

Update Time : 10:15:20 am, Sunday, 27 July 2025
সানোয়ার হোসেন ছানু, স্টাফ রিপোর্টার

সে এখন ঢাকা নিটোরে মৃ’ত্যু’র সঙ্গে লড়ছে—৬ দিন ধরে অবস্থা আ’শ’ঙ্কা’জ’ন’ক। সাথীর ওপর চলে এসেছে দিনের পর দিন মানসিক চাপ, প্রকাশ্য অপমান, হু’মকি—সহপাঠীদের চোখের সামনেই। অভিযোগ উঠেছে, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদের লাগাতার শাসন, অপমান ও ‘অভিভাবক না আনলে টিসি’– এই হু’মকি সাথীকে মানসিকভাবে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।

সে ছিল মেধাবী, ক্রীড়ায় পারদর্শী, কাবাডি টিমের লিডার। সেই সাথী আজ হাসপাতালের বিছানায় জীবন-মৃ’ত্যু’র মাঝপথে।
 সাথীর পরিবার বলছে স্কুলে অভিভাবকের নম্বর জমা থাকলেও কোনো ভুলের দায়ে কখনো জানানো হয়নি, বরং দিনের পর দিন মানসিকভাবে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাকে। প্রশ্নগুলো এখন সবার কজন কিশোরী কেন আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেবে? শিক্ষক, স্কুল কর্তৃপক্ষ, শিক্ষা-পরিবেশ— কে কতটা দায়ী? স্কুল মানে কি শুধুই শাসনের জায়গা? বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন বলেছে, তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কিন্তু সাথীর জীবন যদি আর ফিরেই না আসে?